রাসেল মোল্লাঃ
কলাপাড়া উপজেলার মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে সরকারের দেয়া ১০ টাকা কেজি চাল নিয়ে ডিলার আবুল বশার রিপনের টালবাহানা দুর্নীতি স্থানীয় কার্ডধারীদের অভিযোগ। অভিযোগে উল্লেখ করেন ৭২৭ নং কার্ডধারী আঃরব হাওলাদার একজন প্রতিবন্ধী তাকে ২০১৬ সালে ফেয়ার প্রাইজ চাল এর নাম দেয়া হয় ডিলার আবুল বশার রিপন আমাদেরকে চাল না দিয়ে কৌশলে কালো বাজারে বিক্রি করেন,এবং ২০১৬ সাল থেকে ২০২০ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত চাল পেয়েছে মাত্র সাত বার আর বাকি চাল কালোবাজারে বিক্রি করছেন ঐ ডিলার। এ অসাধু ডিলারদের খপ্পরে পরে দিশেহারা হয়েছেন কার্ডধারীরা অসাধু ডিলারদের হাত থেকে মুক্ত হতে চান এলাকাবাসী আর এর সাথে জড়িতো দুর্নীতি বাচ ট্যাগ অফিসার তাকে কৌশলে বাগে এনে আত্মসাৎ কৃত চাল ভাগাভাগি করে নিয়ে নেয় এই। দুর্নীতি দির্ঘদিন চলে আসলেও সংশ্লিষ্ট দের প্রতিকার নেই।এর ফলে সরকারের ভাবমূর্তি চরম ভাবে খুন্য হচ্ছে এবং সরকারের এই মহতি উদ্যোগ ভেস্তে যাচ্ছে অন্য দিকে অসহায় কার্ডদারিরা চরম দূর্ভোগে পরছেন।ডিলার আবুল বশার রিপন জানান, আমার কাছে যে কয় বার আসছে সে কয় বার আমি চাল দিয়েছি,তবে ওই লোক বহুদিন ঢাকায় ছিলো। ০৬ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম জানান,তৎকালীন সময় ইউপি সদস্য শহিদ আকন ছিল তার সময় এই কার্ড কাদেরকে দিয়েছে তা আমার জানা ছিলোনা বর্তমানে সংশোধনীয় নামের তালিকা আমার কাছে আছে। মিঠাগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান কাজী হেমায়েত উদ্দিন হিরণ জানান,এটা ডিলার এবং ট্যাগ অফিসারদের দায়িত্ব।আমরা শুধু তদরকি করি কে পাইলো আর কে পাইলো না তবে এ ঘটনাটি সত্য হলে আমি এবিষয়ে ব্যাবস্থা নিবো।ফেয়ার প্রাইজ চাল ডিলারের ট্যাগ অফিসার পাপিয়া বেগম জানান,আমি চাল বিতরনের উদ্বোধন করে চলে আসি পরে কি হয় না হয় সেটা আমি জানিনা। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক জানান, আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দিলে আমি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবো।