নাসির উদ্দিন নয়নঃ
শেষ হবে কবেএই করুন পরিস্থিতি!
৫নং বড়বগী ইউনিয়নের তালতলীর ৭নং ওর্য়াড কাজিরখাল গ্রামে প্রায় পাঁচ হাজার লোকের বসবাস।এই সকল লোকের চলাচলের প্রানকেন্দ্র হচ্ছে তালুকদারপাড়া হতে কাজিরখালের গোরাখাল পর্যন্ত এই রাস্তাটি।এই রাস্তাটির আবার সুন্দর একটা নাম রয়েছে, সবাই এই রাস্তাটিকে ভালোবাসার রাস্তা নামে চিনে। ২০০৭ সালে ১৫ নবেম্বর সিডরের যখন সকল স্থান বিপর্যস্ত তখন কাজিরখালের প্রতিটি ঘর থেকে প্রত্যেকটি পুরুষ লোক বিনা পারিশ্রমিকস্বরূপ এই রাস্তাটি সংস্কার করেন। ততকালিন সময়ে আমতলী এর সুনামধন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উক্ত কাজের প্রশংসা করে এই রাস্তার নাম করোন করেন ভালোবাসার রাস্তা।আর সেই সময় থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত এই রাস্তাটি ভালোবাসার রাস্তা নামে পরিচিত।ঐ সময় U NO স্যার গ্রামবাসীকে আশ্বাস দিয়েছিলেন এই রাস্তাটি পাকা করে দিবেন।তার কথা সরুপ এই রাস্তা পাকা করার জন্য সাময়িকভাবে স্যার কিছু ইট দিয়া ১০০ মিটারের মত রাস্তাটি ইটের ছলিং করা হয়।কিন্তু বাকি সব রাস্তা কাচা এবং বর্ষার সময় গ্রামবাসীরা অনেক কষ্ট করে চলতে হয়।কিন্তু আমাদের দেশে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন নির্বাচন আসে তখন প্রত্যেক নেতার এই রাস্তাটি পাকা করার ইস্তহার করলেও নির্বাচনের পর আর তা মনে থাকেনা।আমাদের সকলে প্রান প্রিয় নেতা, সৎ, নিষ্ঠীবান,ও পরউপকারি ও সকলের আস্থাবাজন উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব রেজবি উল কবির জোমাদ্দার এবং আমাদের উপজেলা ই,এন,ও স্যারের সদয়দৃষ্টি কামনা করে বলতে চাই আমাদের এই রাস্তাটি বর্তমান সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তালুকদার পড়া থেকে কাজির খাল এর ঘোরাখাল ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত ৪.৫ কিঃমিঃ কাচা রাস্তা রাস্তাটি পাকা করার জন্য কাজিরখাল গ্রামবাসী বিনীত ভাবে অনুরোধ করছেন। কাজিরখালবাসীর প্রানের দাবি আমাদের এ রাস্তাটি পাকা করলে উক্ত কাজিরখাল গ্রামের পাঁচ হাজার গ্রামবাসী চলাচলের জন্য সস্তি পাবে।