গলাচিপায় ১শ বছরের শীতলা ও কালি মন্দির জড়াজীর্ণ অবস্থায় | আপন নিউজ

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:২২ অপরাহ্ন

প্রধান সংবাদ
আমতলী সদর ইউপি নির্বাচনে শেষ সময়ে প্রচারনায় ব্যস্ত প্রার্থীরা; জরিপে এগিয়ে মোতাহার আমতলী একে স্কুল মহাসড়ক থেকে ৪৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কলাপাড়ায় দূর্যোগ সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় ট্রাক কেনার কথা বলে আপন ভাতিজীর টাকা নিয়ে উধাও আপন চাচা জমে উঠেছে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন; তিন প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস আমতলীতে ডায়েরীয়ার প্রকোপ, স্যালাইন সংঙ্কট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৬ জনের বেডে ৩১ জনের চিকিৎসা! কলাপাড়ায় ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে পি’টি’য়ে জ’খ’ম করার অভিযোগ গলাচিপায় ডায়রিয়ার প্রকোপ, শিশুর মৃ’ত্যু কলাপাড়ায় জমিসংক্রান্ত বিষয় সালিশি বৈঠক শেষে হামলা; তিনজনকে কু’পি’য়ে জ’খ’ম কলাপাড়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে মা-ছেলে ও ছেলের বউকে পি’টি’য়ে জ’খ’ম করার অভিযোগ
গলাচিপায় ১শ বছরের শীতলা ও কালি মন্দির জড়াজীর্ণ অবস্থায়

গলাচিপায় ১শ বছরের শীতলা ও কালি মন্দির জড়াজীর্ণ অবস্থায়

গলাচিপায় ১শ বছরের শীতলা ও কালি মন্দির জড়াজীর্ণ অবস্থায়

সঞ্জিব দাস, গলাচিপা।। গলাচিপায় কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একশ বছরের পুরনো শ্রী শ্রী শীতলা ও কালি মন্দির। এটি উপজেলার অন্যতম প্রাচীনতম ‘কালি মন্দির’ হিসেবে সুপরিচিত। মন্দিরটি ১৩২৫ বঙ্গাব্দে নির্মিত হয়েছিল। নির্মাণশৈলী অনুযায়ী স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ধারণা করেন, ১শ বছর আগে এক জমিদার এটি নির্মাণ করেন। কালি মন্দিরটি প্রায় ১২ শতাংশ এলাকাজুড়ে অবস্থিত। যা মন্দিরের নিজস্ব জায়গা। মন্দিরের ভক্ত উত্তম সাহা জানান, এটি বহু বছর আগের মন্দির। আগে এখানে প্রতিবছর চৈত্রর শেষে শীতলা পূজা ও কালি পূজা হত। কিন্তু বর্তমানে রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে মন্দিরটি জড়াজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। আগের মত আর পূজা দেয়া যাচ্ছে না। এ বিষয়ে পরেশ দাস জানান, টাকার অভাবে মন্দিরটি এখন জড়াজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। সরকারিভাবে অনুদান পেলে মন্দিরটি ফিরে পেতে পারে তার পুরনো ঐতিহ্য। শ্রী শ্রী শীতলা ও কালি মন্দিরের সভাপতি নিপি সাহা বলেন, পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের কলেজ রোড সাহা পাড়ায় রাস্তার পাশে অনেক পুরনো এই মন্দিরটিতে প্রতি বছরই পূজা অর্চনা হয়। বছর দুয়েক আগে মন্দিরের সীমানা প্রাচীর নির্মানের ব্যবস্থা করলেও মন্দিরের কোন সংস্কার বা রক্ষনাবেক্ষনের কোন ব্যবস্থা করা হয়নি। তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদ সদস্য, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ সকল মহলের সদয় দৃষ্টি কামনা করছি। যাতে মন্দিরটি ফিরে পেতে পারে তার আগের সৌন্দর্য। এ বিষয়ে পৌর মেয়র আহসানুল হক তুহিন বলেন, পৌরসভায় এখন বরাদ্দের টাকা নেই। বরাদ্দ আসলে মন্দিরটির জন্য ব্যবস্থা করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার বলেন, মন্দিরটির সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2022 © aponnewsbd.com

Design By JPHostBD
error: সাইটের কোন তথ্য কপি করা নিষেধ!!