কলাপাড়ায় এক সাথে তিনটি সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরির অভিযোগ | আপন নিউজ

বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন

প্রধান সংবাদ
গলাচিপায় কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির উদ্বোধন কলাপাড়ায় আইপিএম পদ্ধতিতে চিনা বাদাম উৎপাদন শীর্ষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় জমি জমা বিরোধ; এক নারীকে পি’টি’য়ে জ’খ’ম কাউনিয়ায় এসএসসি ও সমমানে ১৫৬ জন পরিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ আমতলীতে সৌদি রিয়াল প্র’তা’র’না চক্রের মুল হোতা ইউপি সদস্য গ্রে’প্তা’র কলাপাড়ায় কলেজ ছাত্রী’র ঝু’ল’ন্ত লা’শ উ’দ্ধা’র কলাপাড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ১০ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল ঘুর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস বুলেটিনের ব্যাখ্য প্রচার সেক্টরভিত্তিক আগাম কার্যক্রমের ওপর কর্মশালা কলাপাড়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী’র মতবিনিময় সভা কলাপাড়ায় অর্ধ কোটি টাকা লোপাটের পর এবার ইউসিসি’র পকেট কমিটি গঠন!
কলাপাড়ায় এক সাথে তিনটি সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরির অভিযোগ

কলাপাড়ায় এক সাথে তিনটি সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরির অভিযোগ

রাসেল মোল্লাঃ কলাপাড়ায় হাসানুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি একই সময়ে তিন কলেজে চাকরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি একই সাথে উপজেলার ধানখালী টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজের প্রভাষক, কলাপাড়া মহিলা ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক ও একই সাথে ড. মো. শহিদুল ইসলাম কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়ীত্ব পালন করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া অধ্যক্ষের দায়িত্বরত অবস্থায় উক্ত কলেজের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র ও কলেজ সভাপতির স্বাক্ষর জাল-জালিয়াতি করে ভূয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা-পয়সা আত্মসাৎ করারও অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত মো. হাসানুজ্জামান ২০১৬ সালের অক্টোবর থেকে অদ্যবধি উপজেলার ধানখালী টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজে প্রভাষক হিসেবে প্রতিমাসে সরকারী বেতন উত্তোলন করেন। এরআগে ২০১৪ সালে কলাপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজে হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন এবং এই কলেজের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার হলে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। অন্যদিকে হাসানুজ্জামানের গ্রামের বাড়ী আমতলীর ড. মো. শহিদুল ইসলাম কলেজে ওই বছরই কিছুদিন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। ২০২২ সালের ৬ জুলাই কলেজটি এমপিওভূক্ত হলে হাসানুজ্জামান অধ্যক্ষ পদের লোভে পড়ে যায়। বর্তমানে সে ভূয়া কাগজপত্র তৈরী করে ড. মো. শহিদুল ইসলাম কলেজের অধ্যক্ষ পদ দাবী করছেন। যা পুরোপুরি অবৈধ ও নিয়মবহির্ভূত একটি বিষয়। অভিযোগকারী আরোও বলেন, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আনুমানিক রাত সোয়া দুইটার দিকে ড. মো. শহিদুল ইসলাম কলেজের অফিস কক্ষ ভেঙ্গে অফিসের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, রেজিষ্টার খাতা, হাজিরা খাতা ও রেজুলেশন খাতাসহ প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ন কাগজপত্র হাসানুজ্জামান নিয়ে যায়। এবিষয়ে তৎকালীন সময়ে আমতলী থানায় সাধারন ডায়রী (নম্বর-১৪৩) করা হয়।

তবে উপরোক্তি বিষয়গুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও বানোয়াট বলে মো. হাসানুজ্জামান বলেন, আমি কোন সময়ে এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করিনি। একটি কুচক্রিমহল সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার পিছনে লেগেছে।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2022 © aponnewsbd.com

Design By JPHostBD
error: সাইটের কোন তথ্য কপি করা নিষেধ!!