কলাপাড়ায় র্নিঘুম রাত কাটিয়েছে হাজার হাজার মানুষ | আপন নিউজ

শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন

প্রধান সংবাদ
কলাপাড়ায় কলেজ ছাত্রী’র ঝু’ল’ন্ত লা’শ উ’দ্ধা’র কলাপাড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ১০ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল ঘুর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস বুলেটিনের ব্যাখ্য প্রচার সেক্টরভিত্তিক আগাম কার্যক্রমের ওপর কর্মশালা কলাপাড়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী’র মতবিনিময় সভা কলাপাড়ায় অর্ধ কোটি টাকা লোপাটের পর এবার ইউসিসি’র পকেট কমিটি গঠন! তালতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, দুই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গণ’ধ-র্ষ’ণ মামলা আমতলীতে পুষ্টিসম্মৃদ্ধ মিষ্টি আলুর জাত সম্প্রসারণে কৃষক মাঠ দিবস কলাপাড়া উপজেলা পর্যায়ে সার্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা কলাপাড়ায় গ্রামীণ জনপদের ৮৮ কিলোমিটার পাকা সড়কের বেহাল দশা আমতলীতে বজ্রপাতে হাফেজ ছাত্রের মৃ-ত্যু
কলাপাড়ায় র্নিঘুম রাত কাটিয়েছে হাজার হাজার মানুষ

কলাপাড়ায় র্নিঘুম রাত কাটিয়েছে হাজার হাজার মানুষ

চঞ্চল সাহা,কলাপাড়াঃ কলাপাড়ায় ঘূর্নিঝড় মোখা আতঙ্কে র্নিঘুম রাত কাটিয়েছে হাজার হাজার মানুষ। সবারই দৃষ্টি ছিল, নদীর দিকে,নদীতে কতটুকু পানি বৃদ্ধি পেয়েছে কিংবা বাতাসের গতিবেগ কতটা এ গুলোই ছিল আলোচনার বিষয় । শনিবার দুপুর পর্যন্ত মানুষের আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার আগ্রহ তেমন না থাকলেও বিকেল কিংবা সন্ধ্যায় উপজেলা প্রশাসন কিংবা জনপ্রতিনিধি এবং সিপিপি’র সদস্যদের আপ্রান চেষ্টায় মানুষ আশ্রয় কেন্দ্র গুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। এদের অধিকাংশ ৮ নাম্বার মহাবিপদ সংকেতকে ভয়াবহ হিসেবে নিয়েছে। ফলে অধিকাংশ মানুষ অনেকটা র্নিঘুম রাত কাটিয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে, উপজেলা প্রশাসন ১৭৫ টি আশ্রয় কেন্দ্র সহ ১৯টি মুজিব কিল্লা প্রস্তুত রাখলেও বিগত দিনের তুলনায় মানুষ আশ্রয় নিয়েছে কম। তবে কেউ কেউ প্রতিবেশীদের অপেক্ষাকৃত ভাল বাসা-বাড়ীতেও আশ্রয় নিয়েছে। অনেক কৃষক তাদের গবাদি পশু এলাকার উঁচু স্থানে নিরাপদে রেখেছে। বিকেল থেকেই সিপিপির সদস্যরা মাইকিং করে মহাবিপদ সংকেত জানানোর পাশাপাশি নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা সহ ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছিল।

এ ব্যাপারে উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের ই্টবাড়িয়া গ্রামের অধিবাসী মো.ইউসুফ আলী বলেন, সিডরে তার অনেক ক্ষতি হইছে, এহন আগেই আশ্রয় কেন্দ্রে গেছিলাম। তবে সরকার থেইক্যা ভাল ব্যবস্থা করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

মহিপুর ইউনিয়নের বিপনপুন গ্রামের বাসিন্দা রাজ্জাক মিয়া বলেন’ আল্লায় মোগো রক্ষা হরছে, সিডরে যে চুবানি খাইছি,হ্যা ভুইল্যা যাই নাই। পোলাপান লইয়া দিন থাকতেই আশ্রয়কেন্দ্রে গেছি। তবে আতংকে রাইতে য়ুমাইতে পারি নাই বলে তিনি উল্লেখ করেন।

এদিকে, রবিবার দুপুরে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এলাকায় কোন দূর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বাতাসের গতিবেগ স্বাভাবিক ছিল,নদীতে পানি স্বাভাবিকের চেয়ে দু’তিন ফুট বেশী ছিল।তবে আকাশ সারাদিনই ছিল মেঘাচ্ছন্ন। বন্যা আতংকে পৌরশহরের লোকজনের আনাগোনা ছিল খুবই কম। যানবাহনও খুবই কম চলাচল করেছে।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2022 © aponnewsbd.com

Design By JPHostBD
error: সাইটের কোন তথ্য কপি করা নিষেধ!!