গলাচিপায় অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে কৃষিজমি ও বসতবাড়ি | আপন নিউজ

শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন

প্রধান সংবাদ
আমতলীতে সাংসদের উদ্যোগে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও সুপেয় পানি বিতরন আমতলীতে রাজহাঁস নিয়ে দুই পক্ষের সং’ঘ’র্ষে আ’হ’ত-৯ মানুষের কৃতকর্মে বিষাক্ত হয়ে উঠছে পৃথিবী গলাচিপায় সীসা দূষণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর্মী গলচিপায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার কলাপাড়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দুই নারীকে পি’টি’য়ে জ’খ’ম কলাপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিতি হবে আগামী ৫জুন গলাচিপায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুরগী ব্যবসায়ীকে মা’রধ’র গলাচিপায় অপার সম্ভাবনাময় সু-স্বাদু মুগডাল যাচ্ছে জাপানে গলাচিপায় ঝিলিক সমাজ উন্নয়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালকের সংবাদ সম্মেলন
গলাচিপায় অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে কৃষিজমি ও বসতবাড়ি

গলাচিপায় অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে কৃষিজমি ও বসতবাড়ি

বিশেষ প্রতিবেদকঃ 

পটুয়াখালীর গলাচিপায় প্রকাশ্যে ড্রেজার মেশিন
দিয়ে নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকীর মুখে পড়েছে কৃষিজমি, বসতবাড়ি, হাট-বাজারসহ নানা স্থাপনা। এ নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে সাধারণ মানুষ সংশ্লিষ্ট বিভাগে বহুবার অভিযোগ জানিয়েও কোন ফল হয়নি।

উপজেলার সদর ইউনিয়নের পক্ষিয়া গ্রামের পশ্চিম পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া রামনাবাদ নদীর প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকায় এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের জমি ও বসতঘর নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করছেন।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী খলিলুর রহমান, আলমগীর হাওলাদার, কুদ্দুছ হাওলাদার ও ইমাম হোসেন জানান, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে সরকারি ওয়াপদা বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাচ্ছে। থাকার ঘর, কৃষিজমি ও স্থানীয় বাজার হুমকীর মুখে পড়েছে।
শীঘ্রই এই ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধ করা না হলে বদলে যেতে পারে প্রাকৃতিক পরিবেশ।

মুক্তিযোদ্ধা মো. নিজাম উদ্দিন তালুকদার জানান, প্রভাবশালীরা ড্রেজার মেশিন দিয়ে নদী থেকে এভাবে অবৈধ বালু উত্তোলন করলে সদর ইউনিয়নের পক্ষিয়া গ্রামসহ গোলখালী ইউনিয়নের নলুয়াবাগী গ্রামই একদিন নদী গর্ভে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

গলাচিপা সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. হাবিবুর রহমান হাদি জানান, এভাবে অবৈধ বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে চরখালী, পক্ষিয়া ও বোয়ালিয়া গ্রাম দু’ এক মাসের মধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ্ মো. রফিকুল ইসলাম জানান, বুধবার থেকে তাদেরকে সাগরের ডুবোচর এলাকায় গিয়ে বালু উত্তোলন করতে বলা হয়েছে।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2022 © aponnewsbd.com

Design By JPHostBD
error: সাইটের কোন তথ্য কপি করা নিষেধ!!