গলাচিপায় অসহায় সুচিত্রা রানীর একটি ঘর পেলে পরিবারটির অনেক উপকার হত | আপন নিউজ

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৪ অপরাহ্ন

প্রধান সংবাদ
আমতলী সদর ইউপি নির্বাচনে শেষ সময়ে প্রচারনায় ব্যস্ত প্রার্থীরা; জরিপে এগিয়ে মোতাহার আমতলী একে স্কুল মহাসড়ক থেকে ৪৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কলাপাড়ায় দূর্যোগ সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় ট্রাক কেনার কথা বলে আপন ভাতিজীর টাকা নিয়ে উধাও আপন চাচা জমে উঠেছে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন; তিন প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস আমতলীতে ডায়েরীয়ার প্রকোপ, স্যালাইন সংঙ্কট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৬ জনের বেডে ৩১ জনের চিকিৎসা! কলাপাড়ায় ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে পি’টি’য়ে জ’খ’ম করার অভিযোগ গলাচিপায় ডায়রিয়ার প্রকোপ, শিশুর মৃ’ত্যু কলাপাড়ায় জমিসংক্রান্ত বিষয় সালিশি বৈঠক শেষে হামলা; তিনজনকে কু’পি’য়ে জ’খ’ম কলাপাড়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে মা-ছেলে ও ছেলের বউকে পি’টি’য়ে জ’খ’ম করার অভিযোগ
গলাচিপায় অসহায় সুচিত্রা রানীর একটি ঘর পেলে পরিবারটির অনেক উপকার হত

গলাচিপায় অসহায় সুচিত্রা রানীর একটি ঘর পেলে পরিবারটির অনেক উপকার হত

সঞ্জিব দাস, গলাচিপা।। গলাচিপার চরবিশ্বাস ইউনিয়নের উত্তর চরবিশ্বাস গ্রামের সুচিত্রা রানী (৩৬) এর পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে। অন্যের বাসায় আশ্রিত থেকে চলছে তাদের বসবাস।




জানা যায়, উপজেলার চরবিশ্বাস ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের গকুল দাসের স্ত্রী সুচিত্রা রানী। তার পরিবারের সদস্য ৫ জন। সুচিত্রা রানী মানুষের বাড়িতে বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছে। তার দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন। স্বামী দিনমজুরের কাজ করছেন। বড় সংসারের ব্যায় বেশি কিন্তু আয় তেমন নেই। প্রতিদিন কাজ না থাকায় সংসারে অভাব অনাটন লেগেই আছে। তারা অন্যের বাড়িতে আশ্রিত হিসেবে একটি কুঁড়ে ঘর তৈরি করে থাকেন। এ বিষয়ে সুচিত্রা রানী বলেন, আমার স্বামীর দরিদ্র পরিবারে হাতাশা লেগে রয়েছে। আমার স্বামী অন্য মানুষের সাথে কাজ করেন। বর্ষা মৌসুমে কাজ থাকে না বলে অনেক সময় ঘরেই বসে থাকতে হয়। কিন্তু অনেকগুলো মানুষের পেট খাবার তো লাগেই। আমরা অন্য মানুষের বাড়িতে একটি ভাংগা ঘরে থাকি। আমার স্বামীর তেমন টাকা পয়সা না থাকায় জায়গাও কিনতে পারি না আবার ঘরও তুলতে পারি না। আমার নেই কোন জায়গা জমি, নেই কোন ঘর। তিনি আরও বলেন, শুনেছি শেখ হাসিনা আমাদের গরীবদের ঘর দিতেছেন। যদি আমি একটি ঘর পেতাম তাহলে বাকি জীবনটা সুখে কাটাতে পারতাম। কুঁড়ে ঘরে আর থাকতে হত না। থাকত না বৃষ্টির ভয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য নেসার মিয়া বলেন, আসলেই সুচিত্রা রানী অসহায় ও মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সরকারীভাবে তারা একটি ঘর পেলে পরিবারটির অনেক উপকার হত।

উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. নিজামউদ্দিন মোল্লা বলেন, সুচিত্রা রানীর পরিবারটি মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের পরিবার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার একটি ঘর পেলে উপকৃত হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার বলেন, আবেদন পেলে যাচাই বাছাই করে দেখা হবে।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2022 © aponnewsbd.com

Design By JPHostBD
error: সাইটের কোন তথ্য কপি করা নিষেধ!!