নলছিটিতে সরকারি চাল মজুদ রাখায় যুবলীগ নেতার জরিমানা, দণ্ড | আপন নিউজ

রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ পূর্বাহ্ন

প্রধান সংবাদ
কলাপাড়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ওয়ার্ড শ্রমিক দল সভাপতি কে পি-টি’য়ে জ-খ’ম কলাপাড়ায় ২১ বছর পর (বাশিস)’র কমিটি গঠন আমতলীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি ইটভাটায়; ঝুঁকিতে ছয় গ্রামের মানুষ কলাপাড়ায় ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কীর্তনখোলায় স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ ৩ জনের সন্ধান এখনো মেলেনি ইস্কন নি-ষি’দ্ধ ও ভারতীয় অপপ্রাচারের প্রতি-বা’দে বাউফলে বি-ক্ষো’ভ ও সমা’বে’শ আমতলীতে ব্যবসায়ী যুবকের আ-ত্মহ-ত্যা’র ঘটনায় স্ত্রী ও শ্বশুরের বিরুদ্ধে মা’ম’লা; স্ত্রীর ভাই গ্রে-প্তা’র আমতলীতে সাংবাদিককে কু-পি’য়ে জ-খ’ম’র ঘটনার প্রধান আ’সা’মী জেল হাজতে আমতলীতে তিন্নি হ-ত্যার ঘটনায় মা-ম’লা; ঘা-তক স্বামী ও শ্বাশুড়ীকে জেল হাজতে প্রেরন বানারীপাড়ায় জুলাই-আগস্টের শহীদদের স্মরনে পরিবারদের সাথে স্মরনসভা
নলছিটিতে সরকারি চাল মজুদ রাখায় যুবলীগ নেতার জরিমানা, দণ্ড

নলছিটিতে সরকারি চাল মজুদ রাখায় যুবলীগ নেতার জরিমানা, দণ্ড

খান মাইনউদ্দিন, বরিশাল:

ঝালকাঠির নলছিটিতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও ভিজিডি’র চাল অসত্য তথ্য দিয়ে সংগ্রহ ও মজুদ রাখার অপরাধে আব্দুর রহিম হাওলাদার নামে এক যুবলীগ নেতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
উপজেলার কুশঙ্গল গ্রামের আব্দুর রহিম হাওলাদার তার বাড়িতে সরকারি চাল মজুদ রেখেছেন এমন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (২ মে) বিকেলে তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অভিযান চালিয়ে ৩০ কেজি ওজনের ৪ বস্তা চালসহ তাকে আটক করে প্রশাসন। পরে এ ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাখাওয়াত হোসেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুর রহিম হাওলাদার ওই গ্রামের আ. বারেক হাওলাদারের ছেলে। সে কুশঙ্গল ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বলে জানা গেছে।
নলছিটি উপজেলার সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, অসত্য তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সময় সরকারি চাল সংগ্রহ করার কথা স্বীকার করলে আব্দুর রহিম হাওলাদারকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। জব্দকৃত চালগুলো উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অসহায় ও দুঃস্থদের জন্য সরকারের ভিজিডি কার্ড স্থানীয় একজন জনপ্রতিনিধির সহযোগিতায় নিজের স্বজনদের নামে করেন আব্দুর রহিম। ওই কার্ড দেখিয়ে প্রতি মাসে সরকারি বরাদ্দের চাল উঠিয়ে নিতেন তিনি। সেই চালই তার ঘরে মজুদ ছিল।
স্থানীয়দের প্রশ্ন, অন্য নামে বরাদ্দ হওয়া চাল তিনি কিভাবে উঠালেন? আর ইউনিয়ন পরিষদে থাকা মাস্টাররোলে স্বাক্ষর/টিপসই কে দিলো? সঠিক কার্ডধারীদের চাল দিতে ইউনিয়নে ট্যাগ অফিসার থাকা সত্বেও এমন ঘটনা কিভাবে ঘটলো?
প্রশাসনের কাছে এ অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তারা।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2022 © aponnewsbd.com

Design By JPHostBD
error: সাইটের কোন তথ্য কপি করা নিষেধ!!